এর কারণ আজকে আমি এই আর্টিকেল এ বাংলাদেশী কিছু বেস্ট টাকা ইনকাম অ্যাপ ( taka income apps) এর সম্পর্কে আলোচনা করবো। কি কি উপায়ে এই অ্যাপস থেকে ইনকাম করতে পারবেন। কি ভাবে ইনকাম বাড়ানো যায় ইত্যাদি।

 

আপনি হয়তো জানেন যে এখন মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করা যায়। এমন ওয়েবসাইট বাংলাদেশেও আছে। তবে আসল online taka income apps কোনটা এটা বোঝা একটু কঠিন। চিন্তার কোন কারণ নাই। আজ আমি এই সমস্যার সমাধান করে দিব।

 

আপনার আশেপাশের মানুষ হয়তো অনলাইন এ আয় করে payment নিচ্ছে বিকাশ এ। বাংলাদেশী মোবাইল ইনকাম সাইট এ কাজ করে আপনিও আপনার টাকা নিয়ে আসুন বিকাশ এ বা নগদে।

আজ কাল অনলাইন থেকে ইনকাম করা অনেক সহজ এর দিকে যাচ্ছে। আমি এই আর্টিকেল এ অনলাইন থেকে ইনকাম করার এই সুযোগ টিকে আপনার জন্য আরো সহজ করে দিব।

 

আমাদের দেশে কিছু কিছু টাকা ইনকাম অ্যাপ ( taka income apps) আছে যেখানে কাজ করে আপনি মাসে 10,000 হাজার থেকে 15,000 টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাও আবার ফুল টাইম নয় পার্ট টাইম কাজ করে।

 

এই কারণেই নয়, বাংলাদেশের অনলাইন ইনকাম করার অ্যাপ এর আরেকটি বড় সুবিধা হলো আপনি ইনকাম করার পর টাকা কিভাবে নিয়ে আসবো এটা নিয়ে ভাবতে হয় না। কারণ অনলাইন এ টাকা ইনকাম করার পর সরাসরি সেই টাকা বিকাশ বা নগদে পেমেন্ট নেওয়ার সুযোগ থাকে।

 

এখন ভাবছেন যে কিভাবে বাংলাদেশী ইনকাম অ্যাপ এ কাজ করবো? কত কিছুই বা জানতে হবে! বা কোন অ্যাপ এ কাজ শুরু করব? কি কি কাজ করতে হবে? এই সব প্রশ্নের উত্তর এক এক করে আমি এই আর্টিকেল এ বলবো।

এতক্ষণ আপনার মনে কাজ করার ইচ্ছা তৈরি করলাম এখন বলবো কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন।

এই জন্য আজকের এই আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। তাহলে আমার বিশ্বাস আপনিও অনলাইন থেকে ইনকাম ( Taka Income Apps) এর সুযোগ পাবেন।

 

 

 

নোটিশ: সবাই কেই বলছি, এই আর্টিকেল যদি আপনি মনোযোগ দিয়ে না পড়েন বা বাদ দিয়ে দিয়ে পড়েন তাহলে আমি কি বলার চেষ্টা করছি তা বুঝতে পারবেন না। আর সম্পূর্ণ পড়ার আগেই যদি ইনকাম সাইট এ কাজ শুরু করে দেন তাহলে অনেক কিছুই মিস করবেন।

আর শেষ এ আমার নিজের কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো। তাই অনুরোধ করছি ভালো করে এই আর্টিকেল পড়ার জন্য।

 

Table of Contents

{getToc} $title={Table of Contents}


বাংলাদেশি অ্যাপ থেকে কি সত্যিই টাকা ইনকাম করা যায়?

online taka income apps

 

বাংলাদেশের অ্যাপ থেকে ইনকাম করা যায় কি না এটা অনেকেই জানতে চান। এই জন্য এই প্রশ্নের উত্তর ক্লিয়ার করে দিচ্ছি সবার আগে। যেন এই প্রশ্ন আর আপনার মনে না থাকে।

 

এখন যে আমরা অনলাইন নির্ভর হয়ে আছি।এটা সবার মানতেই হবে। কারণে অকারণে ঘন্টার পর ঘন্টা অনলাইন এ থাকি।

এমন অনেকেই আছে যারা অনলাইন কে বিনোদন এর জন্য ব্যবহার না করে ইনকাম কে টাকা ইনকাম এর পথ বানিয়ে নিয়েছে। বাংলাদেশী টাকা ইনকাম অ্যাপ ( bangladeshi taka income apps) এর কাজ করে ভালো অঙ্কের টাকা ইনকাম করছে।

এখন তো বাংলাদেশ থেকে ইনকাম করা সহজ হয়ে গেছে। কিছু দিন আগেই তো ইনকাম অ্যাপ বা সাইট এ বাংলাদেশ থেকে কাজ করা যেত না। vpn ব্যবহার করতে হতো। আবার কাজ করে payment পেতে আরো সমস্যা হতো।

 

এখন কিন্ত আর সেই দিন নেই। এখন বিদেশী taka income apps এ বাংলাদেশীদের জন্য ব্যবস্থা থাকে। আর আমাদের দেশেও অনেক নতুন নতুন ইনকাম এর সুযোগ তৈরি হয়েছে।

 

যেখানে আপনি ছোট ছোট কাজ করে বেশ ভালো ইনকাম করতে পারেন। payment বিকাশ এ নিয়ে নিতে পারবেন।

এখন আরেক টি সমস্যা তৈরি হয়েছে। সেটা হলো এতো এতো অনলাইন টাকা ইনকাম অ্যাপ (online taka income apps) আছে যে কোন টা আসল আর কোনটা নকল সেটা বোঝা ভার।

 

দেখা যায় এমন অ্যাপ এ কাজ করেন যেটা পেমেন্ট করে না। তখন ভাবেন যে বাংলাদেশী ইনকাম সাইট ভালো না। আপনার অনলাইন ইনকাম এর পথ এখানেই শেষ হয়ে যায়।

আমি এই ওয়েবসাইট এর মধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করছি। আসল ইনকাম এর সুযোগ নিয়ে বাংলায় আর্টিকেল লিখি। এমন তথ্য জানার ইচ্ছা থাকলে নোটিফিকেশন অন করে রাখবেন।

 

কেন বাংলাদেশি অ্যাপ থেকে আয় করব?

আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে এতো এতো বিদেশী ইনকাম অ্যাপ থাকার পরও কেন আমি দেশী ইনকাম অ্যাপ এ কাজ করবো?

আমি যদি বাংলাদেশী ইনকাম অ্যাপ এ কাজ করি তাহলে কি কি সুবিধা পাবো।

নতুন অবস্থায় যখন আপনি বিদেশী সাইট এ কাজ করতে যাবেন তখন আপনার মোটিভেশন হারিয়ে ফেলার সম্ভবনা থাকে। নতুন অবস্থায় আপনার বাংলাদেশী ইনকাম অ্যাপ এ কাজ শুরু করা উচিত। এতে আপনার মনে একটা ভালো impact পড়বে।

তো কি কি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন বাংলাদেশী অ্যাপ এ কাজ করলে? নিচে প্রধান দুটি সুবিধার কথা তুলে ধরছি।

 

 

1. অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে ভালো ধারনা

আপনি যখন নতুন নতুন অনলাইন এ ইনকাম করার কথা ভাবেন বা youtube এ গিয়ে সার্চ করেন। তখন দেখা যায় আপনার সামনে অনেক অনেক অপশন চলে আসে।

 

কিছু কিছু সময় দেখা যায় আপনি পুরো দমে একটা ইনকাম অ্যাপ এ কাজ করছেন। আপনার মূল্যবান সময় ব্যায় করছে ঐ অ্যাপ এর পেছনে। তার পেমেন্ট নেওয়ার সময় নাই।

যেই ভিডিও দেখে অ্যাপ এ কাজ শুরু করেছিলেন ঐ ভিডিও তে টাকা দিয়ে ওদের গুনগান করিয়ে নিয়েছে। আর আপনি ওদের চালে পরে আপনার সময় আর শ্রম বৃথা করলেন।

 

এমন হলে দেখা যায় আপনার মনে ইনকাম এ ইনকাম সম্পর্কে খারাপ ধারনার জন্ম হয়। নতুন অবস্থায় এমন হওয়া একদম ঠিক নয়।

বাংলাদেশী টাকা ইনকাম অ্যাপ ( taka income apps) এ কাজ করে আপনি আপনার অনলাইন এ নিজের যাত্রা শুরু করতে পারেন।

নতুন অবস্থায় দেখা যায় যে আমরা খুব বেশী কিছু জানি না। বা স্কিল থাকে না। সেই সময় দরকার হচ্ছে সহজে ইনকাম করা যায় এমন সাইট।

এই সব সমস্যার সমাধান হচ্ছে দেশী ইনকাম অ্যাপ এ কাজ শুরু করা। এর পর আপনি সব কিছু বুঝে গেলে দেখা যাবে আপনি নতুন রাস্তা বের করে নিতে পারবেন।

 

 

2. Easy Payment Method

সব থেকে আনন্দ লাগে তখন যখন কাজ করার পর পেমেন্ট হাতে আসে। তাই না? আর এই আনন্দ উপভোগ করার জন্য প্রথম এ বাংলাদেশী ইনকাম অ্যাপ এ কাজ করা উচিত।

আপনি যদি বাইরের কোন অনলাইন ইনকাম সাইট এর কাজ করেন তাহলে প্রধান সমস্যা পরবেন সেটা হলো পেমেন্ট মেথডে।

 

কারণ আপনার তো নতুন অবস্থায় ইন্টারনেশনাল পেমেন্ট মেথড থাকবে না।

নতুন অবস্থায় আমার recommend করবো যে আপনি বাংলাদেশী ইনকাম টাকা অ্যাপ (Taka income apps) কিছু দিন মোবাইল দিয়ে কাজ করেন। তার পর আপনার স্কিল সেট করা হলে বিদেশী ইনকাম সাইট এর দিকে যাবেন।

 

কারণ আপনার তো দেশী ইনকাম সাইট এর উপর নির্ভর করে থাকলে চলবে না। আপনার আজ নয় তো কাল বিদেশী ইনকাম সাইট এ কাজ করতে হবে।

তবে এখন আপনি যদি বিদেশী ইনকাম সাইট এ কাজ করতে যান তাহলে আপনি কিছু বুঝবেন না। আর ফেল হওয়ার সম্ভাবনাও বেশী।

 

আমাদের দেশে বেশ কিছু ইনকাম অ্যাপ আছে যেগুলোতে ভালো টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আনেকেই করছে। আপনি যখন কাজ করে টাকা বিকাশ এ নিতে পারবেন তখন আপনার ভেতর কাজ করার প্রতি আগ্রহ তৈরি হবে।

এই সব কারণ আপনার আজকেই অনলাইন এ ইনকাম শুরু করা উচিত।

 

 

কিভাবে বাংলাদেশি অ্যাপ থেকে আয় করব?

online taka income
online taka income

এখন আমরা জানবো কিভাবে আমরা আসলে বাংলাদেশী অনলাইন ইনকাম অ্যাপ ( online income apps) থেকে ইনকাম করবো? তো চলুন সেটা আলোচনা কার যাক।

 

রিয়েল বাংলাদেশী ইনকাম অ্যাপ এর মধ্যে সব থেকে বেশী বিশ্বাস করা যায় micro job site গুলোকে।

Micro job site কি সেই বিষয়ে এর আগেও আমি বলেছি। আমার Micro job ক্যাটাগরি আছে। সেখানে সুধু মাইক্রো জব সাইট নিয়ে কথা হয়।

যা হোক আমি আবার বলছি: অনলাইন এ যে সব ছোট ছোট কাজ করে টাকা ইনকাম করা হয় সেগুলোকে বলে মাইক্রো জব। মাইক্রো জব এর উদাহরণ হলো- ফেসবুক এ লাইক করা, ফলো করা, ভিডিও দেখা, সাবস্কাইব করা, জিমেইল একাউন্ট তৈরি করা বা ওয়েবসাইট ভিজিট করার মতো কাজ।

 

যেগুলো করতে বেশী সময় লাগে না।

আপনারও উচিত হবে ঐ ধরনের কাজ করে ইনকাম শুরু করা।

আর আপনি ঐ কাজ করার পাশাপাশি ঐসব সাইট এ রেফার প্রোগ্রাম এ জয়েন হয়ে অন্য সবার থেকে আরো ইনকাম করবেন।

কাজ করার পাশাপাশি যদি আপনি রেফার করতে থাকেন তাহলেই হলে আপনার ইনকাম 2থেকে 3 গুন পর্যন্ত বেড়ে যাবে।

তাই আপনিও যদি এই সব micro job site থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এখনই শুরু করে দিন। রেফার করে বা কাজ করে ইনকাম করুন।

 

কোন বাংলাদেশি এপস থেকে টাকা আয় করা যায়?

এতক্ষণ ধরে আমরা বাংলাদেশী অনলাইন ইনকাম অ্যাপ ( online taka income apps) নিয়ে নানা প্রশ্ন সম্পর্কে জানলাম।

আবার বাংলাদেশী ইনকাম অ্যাপ এর কিছু ভালো দিক নিয়েও কথা বললাম।

 

এখন আমাদের মূল টপিক এ ফিরে যাই। আর তা হলো আসলে আমাদের কোন বাংলাদেশী ইনকাম অ্যাপ এ কাজ করা উচিত?

 

যেই অ্যাপ এ কাজ করা খুব সহজ হবে আবার পেমেন্ট পেতে কোন সমস্যা হবে না। কাজ করার সাথে সাথে পেমেন্ট পাওয়া যাবে। চলুন সেই সব সাইট বা অ্যাপ সম্পর্কে জেনে আসি।

 

এখানে কিছু রেফারেন্স অ্যাপ নিয়ে কথা বলবো এবং পরে micro job site এর সাথে পরিচয় করে দিব। আমি যেখানে কাজ করি সেটাও দেখিয়ে দিব।

বিকাশ থেকে ইনকাম: Taka Income Apps

জনপ্রিয়তার একেবারে উপরের সারিতে যেই মোবাইল ফ্রিন্যান্স কোম্পানির নাম তা হলো বিকাশ।

আমাদের বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার বেশীরভাগ মানুষ প্রতিদিন লেনদেন করছে বিকাশ এর মাধ্যমে।

বিকাশ এ শুধু যে পাকা আদানপ্রদান করা যায় তা নয়। বিকাশ এ ইনকাম করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। যেন আমরা বিকাশ থেকে কিছু টাকা হলেও ইনভেস্ট ছারা ইনকাম করতে পারি।

 

বিকাশ এর যাত্রা শুরুতে এমন কোন সিস্টেম ছিল না যে সেখান থেকে ইনকাম করবেন। কিন্ত এখন যখন বিকাশ এর অ্যাপ আছে তখন বিকাশ থেকে ইনকাম এর সুযোগ তৈরি হয়েছে।

এই অ্যাপ থেকে ইনকাম করার জন্য মূলত আপনার বিকাশ এর রেফার লিংক শেয়ার করতে হবে। বা বিকাশ এর রেফার প্রোগ্রাম এ জয়েন হতে হবে।

আপনি তো নিশ্চয়ই বিকাশ ব্যাবহার করেন। তাদের অ্যাপ ব্যাবহার করেন। আপনি রেফার করে বিকাশ অ্যাপ এ লোক নিয়ে আসতে পারেন।

এমন কাউকে রেফার করতে পারেন যারা বিকাশ ব্যাবহার করে কিন্ত বিকাশ অ্যাপ নেই। আপনার রেফার লিংক থেকে সে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করতে আপনি বোনাস পাবেন।

এমন কাউকে যদি রেফার করে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করান এবং অ্যাপ এ log in করান। তাহলে আপনি 50 টাকা থেকে 100 টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস পাবেন।

আবার আপনি যদি এমন কাউকে রেফার করতে পারেন যার আগে থেকে কোন বিকাশ একাউন্ট নেই। আপনার রেফার থেকে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করে একাউন্ট তৈরি করে তাহলে আপনি রেফার বোনাস হিসেবে 100 টাকা থেকে 300 টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন।

এছাড়াও বিকাশ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অফার দেয়। সেই সব অফার কে কাজে লাগিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারেন।

 

নগদ থেকে টাকা ইনকাম: taka income apps

বিকাশ এর তালে তাল মিলিয়ে চলছে নগদ। বাংলাদেশের 3 কোটির বেশী জনগণ নগদ ব্যবহার করে টাকা পয়সা লেনদেন করে।

নগদ এর ব্যবহারকারীর কথা বিবেচনা করে ইনকাম এর ব্যবস্থা রেখেছে। বিকাশ এর মতো নগদ থেকেও রেফার করে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি নগদ আগে থেকেই ব্যবহার করে থাকেন। আর এখন নগদ এর অ্যাপ এ log in করেন তা হলে আপনি পাবেন 50 টাকা বোনাস।

তাছাড়া যদি আপনি বিকাশ এর মতো রেফার করে নগদ অ্যাপ এ নিয়ে আসেন তা হলে সর্বোচ্চ 200 টাকা পর্যন্ত রেফার বোনাস পাবেন।

নগদ অ্যাকাউন্ট এ টাকা রাখলে মুনাফা এর ব্যাবস্থা আছে। সেটা ব্যবহার করতে পারেন আপনার ইনকাম করা টাকা বেশী করতে।

এছাড়াও নগদ এ সব থেকে বেশী ক্যাশ ব্যাক অফার দেয়। বিভিন্ন অফার ব্যবহার করে টাকা ইনকাম (taka income apps) করুন নগদ অ্যাপে।

 

Work up job: taka income apps

Work up job এর একটি ওয়েবসাইট আছে। আপনি চাইলে সেই ওয়েবসাইট এ কাজ করতে পারেন। বা play store থেকে Work up job এর অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

Work up job হচ্ছে একটা মাইক্রো জব অ্যাপ। এই অ্যাপ এ কাজ করে আপনি সব থেকে বেশী ইনকাম করতে পারবেন।

এই সাইট এর পেমেন্ট নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। কারণ আমি নিজে এই সাইট এ অনেক দিন কাজ করেছি। এখন আমি এই সাইট এ কাজ দিয়ে থাকি। অন্য রা আমার দেওয়া কাজ করে ইনকাম করছে।

 

আপনার ইনকাম যদি 300 টাকা হয় তাহলে আপনি তা নগদ এর মাধ্যম এ নিতে পারবেন।

আপনি এই অ্যাপ এর কাজ করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন। এদের ফেসবুক পেজে গিয়ে দেখতে পারেন। অন্যরা কেমন ইনকাম করছে।

 

এখানে ক্লিক করে work up job এ রেজিস্ট্রেশন করে নিন। তার পর find job এ গিয়ে আপনার পছন্দের কাজটি সিলেক্ট করে নিন। এর পর ওখানে দেওয়া নিয়ম গুলো ভালো করে পড়ে নিয়ে কাজ শুরু করে দিন।

সঠিক ভাবে কাজ করলে কাজ submit করার সর্বোচ্চ 36 ঘন্টার মধ্যেই একাউন্ট এ টাকা জমা হবেই।

আপনার যারা এই সাইট এ কাজ করবে তাদের কাছে আমার সাজেশন হলো ভালো করে নিয়ম দেখে নিয়ে কাজ করেন।

যে কোন প্রকার প্রশ্নে জন্য work up job এর ফেসবুক গ্রুপ এ বা পেজ এ কথা বলে নিবেন। তারা আপনার সমস্যার সমাধান করে দিবে।

 

আপনি যদি একাউন্ট করতে না পারেন বা কাজ করতে সমস্যা হয় তাহলে youtube থেকে দেখে নিবেন। youtube এ গিয়ে সার্চ করবেন work up job তাহলেই এই সম্পর্কে ভিডিও পাবেন।


 

#topic: taka income apps

আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি বাংলাদেশী টাকা ইনকাম অ্যাপ ( online taka income apps) সম্পর্কে কিছু হলেও ধারনা পেয়েছেন।

আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু কথা বলতে চাই। আশা করি আপনি এই অংশ মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।

কিছু কিছু সাইট এ ইনভেস্ট করার জন্য লভনীয় অফার দেয়। যাতে করে আপনি ইনভেস্ট করেন।

ওদের উদ্দেশ্য থাকে আপনার থেকে ইনভেস্ট এর নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়া। তাই হুটহাট করে লোভে পরে এই সব সাইট এ ইনভেস্ট করে বসবেন না। এতে আপনি রিটার্ন তো পাবেন না। আবার কান্নার কারণ হতে পারে।

না জেনে ইনভেস্ট করবেন। তার পর কিছু দিন পর ঐ সাইট উধাও হয়ে যাবে। এমন ধোকাবাজ এর হাতে পড়বেন না।

অনলাইন এ যে কোন কাজ করার আগে তার রিভিউ দেখুন। লোক জন কি বলেছে ঐ সাইট সম্পর্কে। তার পর কাজ করতে পারেন। ইনভেস্ট করা থেকে দুরে থাকুন।

আর যদি চান যে আমি আরো ইনকাম সাইট নিয়ে আসি তাহলে কমেন্ট করে বলুন। আমি ভালো ভালো ইনকাম সাইট নিয়ে আর্টিকেল লিখবো।

নোটিফিকেশন অন করে রাখুন সব আর্টিকেল সবার আগে পেতে।

ধন্যবাদ,